দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের বোর্ডে রান ছিল ৯ উইকেট হারিয়ে ৪৮৪। বৃষ্টি বাধায় দিনের খেলা হয়েছে মাত্র ৬১ ওভার। তাতে ১৯২ রান তুলতেই হারিয়েছিল ৬ উইকেট।
তৃতীয় সেশনের খেলা বৃষ্টি বাধায় দেরিতে শুরু হয় এবং শেষ হয় আলোকস্বলল্পতায় আগেভাগেই। এরপরই প্রশ্ন উঠেছিল, বাংলাদেশ কি ৫০০ দলীয় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারবে?
সেই প্রশ্নের জবাব মিলেছে তৃতীয় দিন সকাল-সকাল। নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৪৯৫ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ।
তৃতীয় দিন বাংলাদেশের বোর্ডে যোগ হয়েছে নতুন করে ১১ রান। আসিথা ফার্নান্দোকে একটি চার মারেন হাসান মাহমুদ। তিনটি সিঙ্গেল নেন তিনি আর লেগ বাই থেকে চার আসে একটি।
দিনের ১১ রানের ৭ রানই এসেছে হাসানের ব্যাট থেকে। লেগ বাইটিও এসেছে হাসানের পা থেকেই।
অপরপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা নাহিদ রানা অবশ্য রানের খাতাই খুলতে পারেননি। ৮ বল ব্যাটিং করে উইকেটকিপার কুশল মেন্ডিসের গ্লাভসে ক্যাচ দিয়ে তিনি ফিরলে ৪৯৫ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস তৃতীয় দিনের শুরুতেই। হাসান অপরাজিত ছিলেন ১১ রানে।
আসিথা ফার্নান্দো সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেন স্বাগতিকদের হয়ে। মিলান রথনায়েক ও থারিন্দু রথনায়েক শিকার করেন সমান ৩টি করে উইকেট।