Logo
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
প্রবীন শিক্ষক বাবু বাদল চন্দ্র দাশ আর নেই পোশাক বিক্রিতে প্রতারণা: মেগা মার্টকে লাখ টাকা অর্থদণ্ড ইসলামী আদর্শ বাস্তবায়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবেঃ আনোয়ারুল আলম চৌধুরী লোহাগাড়ায় মার্কেট-শপিং সেন্টারে প্রশাসনের মনিটরিং ৮ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা জেলা প্রশাসনের পৃথক অভিযানে লক্ষাধিক টাকা জরিমানা আদায় চট্টগ্রাম বন্দরে ৪ হাজার শূন্যপদে স্বচ্ছ নিয়োগ চায় জামায়াত পবিত্র কুরআনে মানবজীবনের সকল বিষয়ে দিক নির্দেশনা রয়েছে চান্দগাঁও থানার চুরির মামলায় দুই আসামি গ্রেপ্তার কর্ণফুলী নদীতে নিখোঁজ শাকিলের নিথর দেহ উদ্ধার হাটহাজারীতে বলৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী আটক

‘পার্শ্ববর্তী দেশ থেকেও কেএনএফের হাতে অস্ত্র এসেছে’

সিএসপি ডেস্ক:

কেএনএফের সঙ্গে আশেপাশের সন্ত্রাসীদেরও যোগাযোগ আছে। পার্শ্ববর্তী দেশে যারা ইতোমধ্যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছিল তাদের অস্ত্রশস্ত্র কেএনএফের হাতে এসেছে বলে জানা গেছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে নগরের দেওয়ানজি পুকুর লেনস্থ ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলে।

এ সময় তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়েছে। এদের নির্মূল করতে সরকার বদ্ধপরিকর।

একটি দৈত্য সবকিছু খেয়ে ফেলতেছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যের বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, হরর সিনেমা যখন দেখা হয় তখন দেখা যায় যে, দৈত্য মানুষ পোড়ায়, আবার সেই পোড়া মানুষের মাংস খায়। বিএনপি যেভাবে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে, মানুষের ওপর হামলা পরিচালনা করেছে, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, তারাই তো দৈত্য। হরর মুভিতে দেখা এসব বিএনপির বেলায়ও প্রযোজ্য।

তিনি বলেন, বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য তারেক জিয়াই যথেষ্ট, আর কাউকে লাগবে না। যতদিন তারেক জিয়া তাদের নেতা থাকবে বিএনপির ততদিন কোন সম্ভাবনা নাই। প্রকৃতপক্ষে বাজার অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিএনপি ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছিল। কিন্তু তাদের এই ডাকে দেশের কেউ সাড়া দেইনি, এমনকি বিএনপির নেতাকর্মীরাও সাড়া দেইনি। বাজার আমরা মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। অনেক পণ্যের দামও কমেছে।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এবং মজুদদার চেষ্টা করেছিল বাজারকে অস্থিতিশীল করার জন্য। এবং সেটির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল বিএনপির ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক। ঈদকে সামনে রেখে সবসময় বাংলাদেশে অসাধু সিন্ডিকেট চক্র সক্রিয় হয়। সেটিকেও কঠোর হস্তে দমন করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।

সিএসপি/বিআরসি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুক পেইজ