Logo
রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লোহাগাড়া ভবন মালিক এসোসিয়েশন আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে চার দিনব্যাপী রিহ্যাব আবাসন মেলা শুরু বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের মানুষের প্রাণের দাবি জাতীয় নির্বাচন -মীর হেলাল লোহাগাড়ায় বন্য হাতির আক্রমণে প্রান গেল এক নারীর! অপারেশন ডেভিল হান্ট: লোহাগাড়া উপজেলা আ. লীগের সভাপতি খোরশেদ আলম চৌধুরী গ্রেপ্তার সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে জেলা সিভিল সার্জন  লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেছেন জেলা সিভিল সার্জন স্কুল ছাত্র হত্যাঃ লোহাগাড়ায় ৬ জনকে আসামী করে মামলা, একজন আটক লোহাগাড়ায় শ্রমিকদলের জরুরি সংবাদ সম্মেলন ছাত্রশিবিরের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লোহাগাড়ায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও সমাবেশ

সমন্বয় ছাড়া কখনও মহাযজ্ঞ করা সম্ভব নয়: ইসি রাশেদা

সিএসপি ডেস্ক:

এ নির্বাচন কমিশনের অধীনে যত ভোট দেশে হবে, অবাধ, সুষ্ঠু ও সুন্দরই হবে। ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। ইচ্ছেমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন। নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ কথা আমরা সবাই বলেছি। তবে এ গুরুত্বপূর্ণ কাজ নির্বাচন কমিশনের পক্ষে একা সম্ভব না। নির্বাচন সফল করতে সব বাহিনীকে এক ধারায় নিয়ে যাওয়াটাই এখন কমিশনের প্রধান কাজ। সমন্বয় ছাড়া কখনও এমন মহাযজ্ঞ করা সম্ভব নয় বলে জানান নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে রাজশাহীতে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন-২০২৪ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

তিনি বলেন, গত জাতীয় নির্বাচনে যে স্ট্যান্ডার্ড তৈরি হয়েছে, আমরা আর তার নিচে নামতে দিতে চাই না, বরং ওপরে উঠতে চাই। আসছে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করাই আমাদের লক্ষ্য।

ইসি রাশেদা সুলতানা বলেন, আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিতভাবে প্রয়োগ করবেন। বাইরে গিয়ে যেন তারা বলতে পারেন, আমার ভোট আমি দিয়েছি। এ ভোটের অধিকার নিশ্চিত করাটাই এখন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব।

ইসি বলেন, উপজেলা নির্বাচন ধাপে ধাপে হবে। তাই এটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ কাজ। উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ, সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে কাজ করে যাচ্ছে কমিশন।

মতবিনিময় সভায় নির্বাচন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এবার জামানতের ক্ষেত্রেও কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। চেয়ারম্যান প্রার্থীর জন্য জামানত দিতে হবে এক লাখ টাকা। অনেকেরই প্রশ্ন, এটি কেন বাড়ানো হলো। উত্তর হলো এ নিয়ম ২০-৩০ বছর আগের অর্থাৎ অনেক আগের। তাই ২০-৩০ বছর আগে যেটির প্রচলন ছিল, সেটি এখনো থাকবে, তা বাস্তবসম্মত নয়। আমরা কিন্তু এই বাস্তবতা মেনে এই জামানত বাড়িয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা আরেকটি বিষয় সংশোধন করেছি। আগে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর আড়াইশ ভোটারের স্বাক্ষর লাগত। আমরা তা সংশোধন করেছি। কারণ এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। একজন ভোটার আগে থেকেই একজনের পক্ষে হয়ে যাবেন, মানুষ জেনে যাবে- তিনি তার পক্ষে লোক, এতে ভোটারের গোপনীয়তা থাকে না। তাই আমরা এটি তুলে ফেলেছি। যাচাই-বাছাই করে আমরা ধীরে ধীরে সব নির্বাচন থেকেই এমন ধরনের বিধি তুলে নেব।

সিএসপি/বিআরসি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুক পেইজ