Logo
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাঙ্গামাটিতে অটোরিকশা-পিকআপ সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৬ জনের আনোয়ারায় পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তার ১ পটিয়ায় ৫শ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের স্থান পরিদর্শণ করলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চন্দনাইশে নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি: বেকারিকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা মিরসরাইয়ের ওয়াহেদপুরে প্রবাসীর ঘরে মিললো ৬৯ গোখরার বাচ্চা হাটহাজারীতে ভোররাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধ সৈনিক ফটিকছড়িতে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার সীতাকুণ্ডে বাসে ধাক্কা দিয়ে পিকআপ উল্টে শিশুর মৃত্যু, আহত ৭ ফটিকছড়িতে হত্যা মামলার ৩৪ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালালো ভারত

মোবাইলে কথা বলার ওপর শুল্ক-কর কমানোর সুপারিশ

মোবাইল, কথা বলা, শুল্ক,কর, সুপারিশ

অর্থনীতি ডেস্ক : মোবাইল ফোন সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ও সারচার্জ প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)।

এ সেবার ওপর ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ১ শতাংশ সারচার্জ রয়েছে। এ ছাড়া সিম সরবরাহের ওপর ৩০০ টাকা মূল্য সংযোজন কর প্রত্যাহার চেয়েছে সংগঠনটি।

গতকাল আগারগাঁওয়ের জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনায় এ প্রস্তাব দেওয়া হয়।

সভায় অ্যামটব মহাসচিব মোহাম্মদ জুলফিকার বলেন, বৈশ্বিক বিবেচনায় বাংলাদেশে মোবাইল সেবা খাতে সবচেয়ে বেশি কর। প্রায় প্রতিবছর এটা বাড়ছে।

এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে গ্রাহকের ওপর। গত বছরের মাঝামাঝি থেকে দেশে উল্লেখযোগ্যভাবে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট গ্রাহক কমছে।

করপোরেট কর কমানোর দাবি করে অ্যামটব মহাসচিব বলেন, বর্তমান করের হার স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত মোবাইল অপারেটরদের ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ ও তালিকাবিহীন কোম্পানির জন্য ৪৫ শতাংশ।

সাধারণ করপোরেট কর পুঁজিবাজারে তালিকাবিহীন কোম্পানির জন্য সাড়ে ২৭ শতাংশ এবং তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য ২০ শতাংশ। মোবাইল অপারেটরদের পৃথক শ্রেণিভুক্ত না করে অন্য কোম্পানির সারিতে পুনর্বিন্যস্ত করা দরকার।

বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি কাস্টমস আইনের সংশোধন চেয়েছে। সভায় সমিতির বাজেট কমিটির চেয়ারম্যান আলী নেওয়াজ বলেন, আমদানি করা পণ্যের এইচএস কোড নির্ধারণে অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমদানিকারকদের ২০০-৪০০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করা হয়। বিনা জরিমানায় এইচএস কোড নির্ধারণে কাস্টমস আইনের সংশোধন দরকার।

তিনি বলেন, কেমিস্টদের বিক্রি করা টাকা দিন শেষে কোনো ব্যাংকিং ও নগদ অর্থের নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় তা কোম্পানিগুলোকে নগদে গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয়।

তাই ঔষধ শিল্পের ব্যবসায়ের প্রকৃতি বিবেচনা নিয়ে প্রতিটি আয়বর্ষে সব প্রকার আয় ও প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নগদ গ্রহণের সুযোগ দেওয়া দরকার।

ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, কর ব্যবস্থা হবে ব্যবসাবান্ধব।

ব্যবসায় বাধা তৈরি করে ও খরচ বাড়ায় এমন বিধান সংশোধন করা হবে। কমিয়ে আনা হবে অযৌক্তিক উৎসে করের চাপ। এবারের বাজেটে আপনারা এর একটি প্রতিফলন দেখতে পাবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুক পেইজ