বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
গণশুনানীতে সেবা-গ্রহীতাদের সমস্যার সমাধানে জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম ট্রাকের চাপায় প্রান গেল শ্রমিকের! লোহাগাড়ায় নিখোঁজ পান ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার,২জন আটক রাষ্ট্র মেরামত ও পুনর্গঠন করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে চুনতীর ১৯ দিনব্যাপী ৫৪তম আন্তর্জাতিক মাহফিলে সীরতুন্নবী (সা.) উদ্বোধন নব নিযুক্ত জেলা প্রশাসকের কাছে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতে আমীরের সৌজন্য সাক্ষাৎ এবারের ১৯ দিনব্যাপী ৫৪তম সীরত মাহফিলের বাজেট সোয়া পাঁচ কোটি টাকা লোহাগাড়ায় নিয়মিত মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত দু` আসামী গ্রেফতার লোহাগাড়ায় ডাকাতি প্রস্তুতিকালে তিনজন আটক,ডাকাতির সরঞ্জামাদি জব্দ বার আউলিয়া ডিগ্রী কলেজে একাদশ শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠান

জনগণের প্রতি সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি দায়বদ্ধ: তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী

সিএসপি ডেস্ক:

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশ ও জনগণের প্রতি সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির দায় রয়েছে। জনগণের নিকট সাশ্রয়ী মূল্যে এবং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সরবরাহে আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা  সজীব ওয়াজেদ জয় এর সুচিন্তিত দিকনির্দেশনায় এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বে যুগান্তকারি বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।

শনিবার (২৩ মার্চ) কুয়াকাটায় সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন পরিদর্শনকালে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, সাবমেরিন ক্যাবল স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য দেশের অত্যন্ত অপরিহার্য টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো। স্মার্ট যুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিকে একটি সময়োপযোগী দক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার বিকল্প নেই।

২০০৭ সালে প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেট ব্যান্ডউদথের দাম ছিল ৮৫ হাজার টাকা। আমরা জনগণের নিকট ইন্টারনেটের দাম সাশ্রয়ী করতে তা বর্তমানে মাত্র সর্বনিম্ন ৬০ টাকায় নামিয়ে এনেছি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিনামাশুলে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে তৎকালীন সরকার বাংলাদেশকে তথ্যপ্রযুক্তি দুনিয়া থেকে পিছিয়ে রাখে। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল এবং পরবর্তীত ২০০৮ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির হাত ধরে বাংলাদেশ কেবল সেই পশ্চাদপদতা অতিক্রমই করেনি বরং হাওর, দ্বীপ, চরাঞ্চল ও দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলসহ দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। দেশে ২০০৮ সালে মাত্র সাড়ে সাত জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহৃত হতো এবং ব্যবহারকারী ছিল মাত্র ৭ লাখ। বর্তমানে দেশে ১৩ কোটি ১০ লাখ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে এবং ৫ হাজার জিবিপিএস ব্যান্ডউইদথ ব্যবহৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্য তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সংযুক্তি ডিজিটাল প্রযুক্তি দুনিয়ায় বাংলাদেশের আরো একটি ঐতিহাসিক অর্জন বলে উল্লেখ করেন ।

তিনি বলেন, মানুষের স্মার্ট জীবনধারা নিশ্চিত করতে প্রতিটি অঞ্চলে নেটওয়ার্ক সুবিধা পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর।

সিএসপি/বিআরসি

 

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুক পেইজ