বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
৩১দফা বাস্তবায়নে রাষ্ট্র কাটামো মেরামতের জন্য তারেক রহমানের ম্যাসেজ ইউনিয়নে,ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে পৌঁছে দিতে হবে লোহাগাড়ায় রিকশা শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সভা চুনতিতে ট্রেনের ধাক্কায় আহত বন্যহাতি! বিএনপি ঘোষিত রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে বড়হাতিয়ায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু লোহাগাড়া সাউন্ড হেলথ হাসপাতালের নতুন ভবনের উদ্বোধন ও সুধী সমাবেশ লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে সিভিল সার্জন ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী লোহাগাড়ায় বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী লোহাগাড়ায় পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে জামায়াত নেতারা লোহাগাড়ায় পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন পরিদর্শনে বিএনপির নেতারা

সাংবাদিকরা সমাজের পথ প্রদর্শক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সাংবাদিকরা সমাজের অগ্রসর অংশ, সমাজকে পথ দেখায়, সমাজের অনুন্মোচিত বিষয়গুলো উন্মোচিত করে বলে উল্লেখ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, সাংবাদিকরা সরকারের ভুল-ত্রুটি তুলে ধরবেন, সেটিকে আমরা স্বাগত জানাই। কাজকে পরিশুদ্ধভাবে করার ক্ষেত্রে সেটি সহায়ক হয়। তবে অনেক সময় দেখা যায়, কিছু কিছু প্রতিবেদন এমনভাবে হয় সেগুলো দেশের জন্য ক্ষতিকারক।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) রাত ৯টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ৬২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, সংসদে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ হয়েছে। প্রতিবার বাজেট পেশ করার পর আপনারা দেখবেন বিএনপির পক্ষ থেকে একটা সংবাদ সম্মেলন করা হয়, বলা হয় এই বাজেট গণবিরোধী, গরিব মারার বাজেট, এই বাজেটে কোনো উপকার হবে না।

বিএনপিসহ কতিপয় গোষ্ঠী আছে তারা চোখে ভালো কিছু দেখেন না। প্রকৃতপক্ষে গত ১৫ বছরে প্রতিটা বাজেট বাস্তবায়নের হার হচ্ছে ৯২ থেকে ৯৭ শতাংশ।

যারা নিজেদের জ্ঞানী বলে মনে করেন, তারা কোনো কিছুতে ভুল না ধরলে উনি যে জ্ঞানী এটা তো বোঝানো যায় না। সেজন্য সবকিছুতে ভুল ধরা উনাদের অভ্যাস। সেজন্যই তারা বলেন যে, এই বাজেট বাস্তবায়নরেযাগ্য নয়। সবকিছুতে না বলার যে অপসংস্কৃতি এটি দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির জন্য বাধা।

তিনি আরও বলেন, গত ১৫ বছরে প্রতিটা বাজেট বাস্তবায়নের হার হচ্ছে ৯২ থেকে ৯৭ শতাংশ। বাজেটের আকার গত ১৫ বছরে সাড়ে ১১ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথাপিছু আয় সাড়ে পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। জিডিপির আকার প্রায় ছয়গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে দারিদ্রসীমার নিচে থাকা জনগোষ্ঠী ছিল ৪১ শতাংশ। সেখান থেকে ১৮.৭ শতাংশে নেমেছে। অতি দারিদ্রতা ২২ শতাংশ ছিল, সেখান থেকে সাড়ে ৫ শতাংশে নেমেছে।

তিনি বলেন, বাজেট যদি গরীবের উপকারে না আসতো, তাহলে দরিদ্রতা ও অতিদরিদ্র কমতো না। মানুষের আয় সাড়ে ৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে ডলারের অংকে, টাকার অংকে আরো বেশি। এটি সম্ভবপর হয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী ও তার নেতৃত্বাধীন সরকারের বাস্তবসম্মত বাজেট প্রণয়ন এবং সেই বাজেট বাস্তবায়নের কারণে।

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি সালাউদ্দিন মো. রেজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, সিডিএ’র চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউনুছ, জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান এবং সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় বক্তব্য রাখেন।

সিএসপি/বিআরসি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুক পেইজ